Unit Price:
৳ 20.06
(5 x 10: ৳ 1,003.00)
Strip Price:
৳ 200.60
Also available as:
নির্দেশনা
অক্সকার্বাজেপিন নিম্নোক্ত রোগে নির্দেশিত:
প্রাপ্তবয়স্ক: পারশিয়াল সিজারের চিকিৎসায় মনোথেরাপি অথবা এডজাঙ্কট্ থেরাপি হিসাবে দেওয়া হয়।
শিশু রোগী: মনোথেরাপি হিসাবে পারশিয়াল সিজারের চিকিৎসায় ৪-১৬ বছরের বাচ্চাদের দেওয়া হয়। এডজাঙ্কট্ থেরাপি হিসাবে পারশিয়াল সিজারের চিকিৎসায় ২-১৬ বছরের বাচ্চাদের দেওয়া হয়।
প্রাপ্তবয়স্ক: পারশিয়াল সিজারের চিকিৎসায় মনোথেরাপি অথবা এডজাঙ্কট্ থেরাপি হিসাবে দেওয়া হয়।
শিশু রোগী: মনোথেরাপি হিসাবে পারশিয়াল সিজারের চিকিৎসায় ৪-১৬ বছরের বাচ্চাদের দেওয়া হয়। এডজাঙ্কট্ থেরাপি হিসাবে পারশিয়াল সিজারের চিকিৎসায় ২-১৬ বছরের বাচ্চাদের দেওয়া হয়।
ফার্মাকোলজি
অক্সকার্বাজেপিনের ফার্মাকোলজিকেল কার্যশক্তি প্রাথমিকভাবে প্রয়োগ করা হয় ১০-মনোহাইড্রোক্সি মেটাবোলাইট দ্বারা (এম এইচ ডি)। যে সুনির্দিষ্ট পদ্ধতি দ্বারা অক্সকার্বাজেপিন এবং এম এইচ ডি এন্টিসিজার প্রভাব প্রয়োগ করে তা এখনো জানা যায়নি, কিন্তু ইন ভিট্রো ইলেক্ট্রোফিজিক্যাল স্ট্যাডি থেকে পাওয়া গিয়েছে যে তারা ভোল্টেজ গেটেড সোডিয়াম চ্যানেলের ব্রোকেড তৈরী করে, ফলাফলস্বরূপ হাইপারেক্সইটেড নিউরাল মেমব্রেইন এর স্থিতিশীলতা, রিপিটিটিভ নিউরাল ফায়ারিনং-এ বাধা, সিনেপ্টিক ইম্পালস এর উৎপাদন-এ অবনতি। অক্ষত মস্তিকে সিজারের বৃদ্ধি প্রতিরোধ করতে এই কর্মপ্রক্রিয়া জরুরী। পোটাসিয়ামের সঁচালন বৃদ্ধি ও উচ্চ ভোল্টেজ সক্রিয় ক্যালসিয়াম চ্যানেল মডুলেশন এই ঔষধের এন্টিকনভালসেন্ট কার্যকর্মে প্রভাব ফেলতে পারে। অক্সকার্বাজেপিন ও এম এইচ ডি-এর মস্তিস্কের নিউরোট্রান্সমিটার অথবা মডুলেটরের রিসেপ্টরের সাইট এর সাথে কোনো ইন্টারেকশন পাওয়া যায়নি।
মাত্রা ও সেবনবিধি
প্রাপ্তবয়স্ক: ৩০০ মি.গ্রা. করে দিনে দুইবারে ৬০০ মি.গ্রা.। প্রতি তৃতীয় দিনে ৩০০ মি.গ্রা. করে মাত্রা বৃদ্ধি করা যায় ১২০০ মি.গ্রা. পর্যন্ত।
বৃক্কীয় সমস্যায়: স্বাভাবিক মাত্রার অর্ধেক দিয়ে শুরু করতে হবে কাঙ্খিত প্রতিক্রিয়া লাভ না করা পর্যন্ত।
শিশু রোগী: ৮ থেকে ১০ মি.গ্রা./কেজি/দিন হিসাবে শুরু করা যেতে পারে। দিনে ৬০০ মি.গ্রা. (৩০০ মি.গ্রা. ২ বারে)- এর, উর্ধ্বে ওঠা উচিত নয়।
যকৃত রোগ থাকলে: মাত্রা পরিবর্তনের প্রয়োজন নেই।
বৃক্কীয় সমস্যায়: স্বাভাবিক মাত্রার অর্ধেক দিয়ে শুরু করতে হবে কাঙ্খিত প্রতিক্রিয়া লাভ না করা পর্যন্ত।
শিশু রোগী: ৮ থেকে ১০ মি.গ্রা./কেজি/দিন হিসাবে শুরু করা যেতে পারে। দিনে ৬০০ মি.গ্রা. (৩০০ মি.গ্রা. ২ বারে)- এর, উর্ধ্বে ওঠা উচিত নয়।
যকৃত রোগ থাকলে: মাত্রা পরিবর্তনের প্রয়োজন নেই।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
বমি, বমি বমি ভাব, পেটে ব্যথা, মাথা ব্যথা, মাথা ঝিমঝিম করা, র্যাশ, অস্বাভাবিক হাটার ধরন, চক্ষুপীড়া, ঝাপসা দৃষ্টি।
গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে
প্রেগনেন্সি ক্যাটাগরি সি। গর্ভবতি মহিলাদের ক্ষেত্রে অক্সকার্বাজেপিন ব্যবহার সম্পর্কে খুব বেশী কিছু জানা যায়নি। তবে গর্ভাবস্থায় অক্সকার্বাজেপিন শুধুমাত্র তখনই নির্দেশিত যখন রোগীর উপকার ঝুঁকি অপেক্ষা বেশী বিবেচ্য। বুকের দুধে অক্সকার্বাজেপিনের উপস্থিতি প্লাজমা অপেক্ষা অর্ধেক। তাই ঔষধটি স্তন্যদানকালে পরিত্যাজ্য।
সতর্কতা
অক্সকার্বাজেপিন সেবনে ওরাল কন্ট্রাসেপটিভের বিপাক বেড়ে যায়, ফিনোবারবিটোন ও ফিনায়টোয়েনের বিপাক কমে যায়। অক্সকার্বামাজেপিন সেবনে ওরাল কন্ট্রাসেপটিভের বিপাক বেড়ে যায়, ফিনোবারবিটোন ও ফিনায়টোয়েনের বিপাক কমে যায়।
থেরাপিউটিক ক্লাস
Adjunct anti-epileptic drugs
সংরক্ষণ
শুষ্ক স্থানে অনধিক ৩০° সে. তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করুন। আলো এবং আর্দ্রতা থেকে দূরে রাখুন।