নিওপারিন ইঞ্জেকসন
৪০০০ অ্যান্টি-এক্স এ আই ইউ/০.৪ এম এল
0.4 ml pre-filled syringe:
৳ 425.00
Also available as:
নির্দেশনা
নিওপারিন নিম্নলিখিত ক্ষেত্রে নির্দেশিত:
- পালমোনারী এমবোলিজম সহ অথবা ব্যতীত গভীর শিরার থ্রোম্বোসিসের চিকিৎসায়।
- আনস্টেবল এনজাইনা এবং ননকিউওয়েভ মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশানের চিকিৎসায় এসপিরিনের সাথে একত্রে।
- হেমোডায়ালাইসিস এর সময় এক্সট্রা করপোরাল সঞ্চালনে রক্ত জমাট বাধার প্রতিরোধে।
- শিরার থ্রোম্বোএম্বালিক রোগ প্রতিরোধে (শিরায় রক্ত জমাট বাধা প্রতিরোধে) বিশেষভাবে অর্থোপেডিক বা সাধারণ সার্জারীর ক্ষেত্রে।
- শিরার থ্রোম্বোএম্বালিক রোগ প্রতিরোধে বিছানায় শায়িত তীব্র অসুস্থ রোগীদের ক্ষেত্রে যেমন কার্ডিয়াক ইনসাফিসিয়েন্সি, শ্বসণতন্ত্রের ব্যর্থতায়, মারাত্মক সংক্রমণে, রিউমাটিক রোগে।
উপাদান
প্রতি প্রি-ফিল্ড সিরিঞ্জে (০.২ মি.লি.) রয়েছে ২০০০ এ্যান্টি-এক্সএ আই ইউ যা এনোক্সাপ্যারিন সোডিয়াম বিপি ২০ মি.গ্রা. এর সমতুল্য।
প্রতি প্রি-ফিল্ড সিরিঞ্জে (০.৪ মি.লি.) রয়েছে ৪০০০ এ্যান্টিএ ক্সএ আই ইউ যা এনোক্সাপ্যারিন সোডিয়াম বিপি ৪০ মি.গ্রা. এর সমতুল্য।
প্রতি প্রি-ফিল্ড সিরিঞ্জে (০.৬ মি.লি.) রয়েছে ৬০০০ এ্যান্টি-এক্সএ আই ইউ যা এনোক্সাপ্যারিন সোডিয়াম বিপি ৬০ মি.গ্রা. এর সমতুল্য।
প্রতি প্রি-ফিল্ড সিরিঞ্জে (০.৮ মি.লি.) রয়েছে ৮০০০ এ্যান্টি-এক্সএ আই ইউ যা এনোক্সাপ্যারিন সোডিয়াম বিপি ৮০ মি.গ্রা. এর সমতুল্য।
প্রতি প্রি-ফিল্ড সিরিঞ্জে (০.৪ মি.লি.) রয়েছে ৪০০০ এ্যান্টিএ ক্সএ আই ইউ যা এনোক্সাপ্যারিন সোডিয়াম বিপি ৪০ মি.গ্রা. এর সমতুল্য।
প্রতি প্রি-ফিল্ড সিরিঞ্জে (০.৬ মি.লি.) রয়েছে ৬০০০ এ্যান্টি-এক্সএ আই ইউ যা এনোক্সাপ্যারিন সোডিয়াম বিপি ৬০ মি.গ্রা. এর সমতুল্য।
প্রতি প্রি-ফিল্ড সিরিঞ্জে (০.৮ মি.লি.) রয়েছে ৮০০০ এ্যান্টি-এক্সএ আই ইউ যা এনোক্সাপ্যারিন সোডিয়াম বিপি ৮০ মি.গ্রা. এর সমতুল্য।
ঔষধের মাত্রা
পালমোনারী এমবোলিজম সহ অথবা ব্যতীত গভীর শিরার থ্রোম্বোসিসের চিকিৎসায়: সাবকিউটেনিয়াস ইঞ্জেকশন ১০০ আই ইউ/কে. জি দিনে ২ বার ১০ দিন অথবা সাবকিউটেনিয়াস ইঞ্জেকশন ১৫০ আই ইউ/কে.জি. দিনে ১ বার ১০ দিন। উপযুক্ত সময়ে মুখে সেব্য এন্টিকোয়াগুলেন্ট চিকিৎসা শুরু করতে হবে এবং একটি থেরাপিউটিক এন্টিকোয়াগুলেন্টে ফল না পাওয়া পর্যন্ত এনোক্সাপ্যারিন চিকিৎসা চালানো উচিত
আনস্টেবল এনজাইনা এবং ননকিউওয়েভ মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশানের চিকিৎসায় এসপিরিনের সাথে একত্রে: সাবকিউটেিিনয়াস ইঞ্জেকশন ১০০ আই ইউ/কে. জি দিনে ২ বার ২-৮ দিন। এটি মুখে সেব্য এসপিরিনের (১০০ থেকে ৩২৫ মি.গ্রা.) সাথে একত্রে ব্যবহার করতে হবে। এ সমস্ত রোগীদের ক্ষেত্রে এনোক্সাপ্যারিন দিয়ে চিকিৎসা সর্বনিম্ন ২ দিন দিতে হবে এবং ক্লিনিক্যালি স্থিতিবস্থা না আসা পর্যন্ত ব্যবহার চালিয়ে যেতে হবে।
হেমোডায়ালাইসিস এর সময় এক্সট্রা করপোরাল সঞ্চালনে রক্ত জমাট বাধার প্রতিরোধে: এনোক্সাপ্যারিন এর নির্দেশিত মাত্রা ১০০ আই ইউ/কে.জি.। যেসব রোগীরা রক্তক্ষরণের উচ্চমাত্রায় ঝুঁকিতে রয়েছেন, তাদের ক্ষেত্রে মাত্রা কমিয়ে ৫০ আই ইউ / কে.জি. ২ বার ভাস্কুলারে প্রয়োগ অথবা ৭৫ আই ইউ/কে.জি. ভাস্কুলারে প্রয়োগ করতে হবে।
সার্জারীর ক্ষেত্রে:
আনস্টেবল এনজাইনা এবং ননকিউওয়েভ মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশানের চিকিৎসায় এসপিরিনের সাথে একত্রে: সাবকিউটেিিনয়াস ইঞ্জেকশন ১০০ আই ইউ/কে. জি দিনে ২ বার ২-৮ দিন। এটি মুখে সেব্য এসপিরিনের (১০০ থেকে ৩২৫ মি.গ্রা.) সাথে একত্রে ব্যবহার করতে হবে। এ সমস্ত রোগীদের ক্ষেত্রে এনোক্সাপ্যারিন দিয়ে চিকিৎসা সর্বনিম্ন ২ দিন দিতে হবে এবং ক্লিনিক্যালি স্থিতিবস্থা না আসা পর্যন্ত ব্যবহার চালিয়ে যেতে হবে।
হেমোডায়ালাইসিস এর সময় এক্সট্রা করপোরাল সঞ্চালনে রক্ত জমাট বাধার প্রতিরোধে: এনোক্সাপ্যারিন এর নির্দেশিত মাত্রা ১০০ আই ইউ/কে.জি.। যেসব রোগীরা রক্তক্ষরণের উচ্চমাত্রায় ঝুঁকিতে রয়েছেন, তাদের ক্ষেত্রে মাত্রা কমিয়ে ৫০ আই ইউ / কে.জি. ২ বার ভাস্কুলারে প্রয়োগ অথবা ৭৫ আই ইউ/কে.জি. ভাস্কুলারে প্রয়োগ করতে হবে।
সার্জারীর ক্ষেত্রে:
- সাধারণ সার্জারীর (যেমন- পেটের সার্জারী) রোগীদের ক্ষেত্র: যাদের মাঝারীমানের থ্রোম্বোএম্বোলিজমের ঝুঁকি রয়েছেঃ ২০০০ আই ইউ বা ৪০০০ আই ইউ দিনে একবার সাবকিউটেনিয়াস ইঞ্জেকশনের মাধ্যমে ৭-১০ দিন। প্রথম ইঞ্জেকশন সার্জারীর ২ ঘন্টা পূর্বে দিতে হবে।
- অর্থোপেডিক সার্জারীর রোগীদের ক্ষেত্রে: যাদের উচ্চমানের থ্রোম্বোএম্বোলিজমের ঝুঁকি রয়েছেঃ ৪০০০ আই ইউ দিনে একবার সাবকিউটেনিয়াস ইঞ্জেকশনের মাধ্যমে ৭-১০ দিন। প্রথম ইঞ্জেকশন সার্জারীর ১২ ঘন্টা পূর্বে দিতে হবে।
সেবনবিধি
নিজেকে ইনোক্সাপারিন সোডিয়াম ইনজেকশন দেওয়ার নির্দেশনা: ইনোক্সাপারিন সোডিয়াম ইনজেকশন সাইট প্রস্তুত করা:
- পেটের ডান বা বাম দিকে একটি স্থান নির্বাচন করুন। এটি নাভি থেকে কমপক্ষে ৫ সেন্টিমিটার দূরত্বে হওয়া উচিত, নাভির ৫ সেন্টিমিটারের মধ্যে ইঞ্জেকশন করবেন না বিদ্যমান ক্ষতচিহ্ন বা ঘা এর আশেপাশে ইঞ্জেকশন করবেন না। শেষ বার আপনি যে পাশে ইনজেকশন করেছেন তার বিপরীত পার্শ্বে ইনজেকশন করবেন।
- হাত ধুয়ে জীবাণুমুক্ত করে নিন। যে স্থানটিতে ইনজেকশন হবে সেই স্থানটি অ্যালকোহল প্যাড বা সাবান-পানি দিয়ে ধুয়ে জীবাণুমুক্ত করে নিন (ঘষবেন না)।
- একটি চেয়ার বা বিছানায় আরামদায়ক অবস্থানে এমনভাবে বসে বা শুয়ে থাকুন যাতে আপনি যে জায়গাটিতে ইনজেকশন দিবেন তা দেখা যায়।
- সাবধানতার সাথে সুই এর ক্যাপটি টানুন, ক্যাপটি ফেলে দিন। বাতাসের বুদবুদ সরানোর জন্য ইঞ্জেকশন দেবার আগে প্লানজারটি চাপবেন না, এতে ওষুধের অপচয় হতে পারে। একবার আপনি ক্যাপটি সরিয়ে ফেললে সুইটিতে যাতে কিছু স্পর্শ না করে সেদিকে খেয়াল রাখুন, যাতে সুইটি জীবাণুমুক্ত থাকে।
- সিরিঞ্জে ওষুধের পরিমাণ যখন ইতিমধ্যে আপনার নির্ধারিত ডোজ এর সাথে মেলে, তখন ডোজ সামঞ্জস্য করার প্রয়োজন নেই। সেক্ষেত্রে আপনি ইনজেকশন দেবার জন্য প্রস্তুত।
- যখন ডোজটি আপনার দেহের ওজনের উপর নির্ভর করে, তখন আপনার সিরিঞ্জে ডোজ সামঞ্জস্য করতে হতে পারে। সেক্ষেত্রে, সিরিঞ্জ এমনভাবে ধরতে হবে যাতে সুই নিচের দিকে থাকে। এভাবে ধরে অতিরিক্ত ওষুধ বের করে দিতে হবে।
- সুই এর ডগায় যদি কোন ড্রপ আসে সেক্ষেত্রে সিরিঞ্জ এর সুই নিচের দিকে রেখে হালকা টোকা দিয়ে ওষুধ ফেলে দিবেন। এরপর আপনি ইনজেকশন এর জন্য প্রস্তুত।
- যে হাতে লিখেন, সে হাতে সিরিঞ্জটি ধরে রাখুন (যেমন একটি পেন্সিল ধরা হয়), আপনার অন্য হাত দিয়ে আপনার পেটের পরিষ্কার অঞ্চলটি আলতো করে চিমটি দিন যেন আপনার ত্বকে ভাঁজ তৈরি হয় এবং ইঞ্জেকশনের পুরো সময় এভাবে চামড়া ধরে থাকতে হবে।
- সিরিঞ্জটি এমনভাবে (৯০° কোণে উলম্বভাবে) ধরতে হবে যাতে সুই সোজা নিচের দিকে নির্দেশিত থাকে। ইঞ্জেকশনের সুই সম্পূর্ণভাবে চামড়ার ভাঁজে প্রবেশ করাতে হবে।
- ইঞ্জেকশনের প্লানজারটি বৃদ্ধাঙ্গুলি দিয়ে চাপ দিন যা ওষুধ পেটের ফ্যাটি টিস্যুতে প্রবেশ করাবে। সিরিঞ্জের পুরো ওষুধ প্রবেশ করিয়ে ইনজেকশন নেয়া শেষ করুন।
- ইনজেকশনের পরে ক্ষত এড়ানোর জন্য ইঞ্জেকশনের জায়গাটি ঘষবেন না।
- ব্যবহৃত সিরিঞ্জ একটি পাত্রে ফেলে দিন। ধারক পাত্রটি শক্ত করে বন্ধ করুন এবং শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন। যখন উক্ত পাত্রটি পূর্ণ হয়ে যাবে, এটি আপনার ডাক্তার বা ফার্মাসিস্ট এর নির্দেশনা মোতাবেক অপসারন করুন। যে কোনও অব্যবহৃত ওষুধ বা বর্জ্য পদার্থ স্থানীয় নীতিমালা অনুসারে অপসারন করা উচিত।
ঔষধের মিথষ্ক্রিয়া
যে সমস্ত উপাদান রক্তরণের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে নিওপারিন ইঞ্জেকশন ব্যবহারের পূর্বে সেগুলো বন্ধ করা উচিত, যদি না সেগুলো অপরিহার্য হয়। এ সমস্ত ওষুধগুলো হচ্ছে, এন্টিকোয়াগুলেন্ট, পাটিলেট ইনহিবিটর যেমন- এসিটাইল সেলিসাইলিক এসিড, সেলিসাইলেটস, এনএসআইডি সমূহ (কিটোরোলাক ট্রোমিথামিনসহ), ডাইপাইরিডামল অথবা সালফিনপাইরাজোন। যদি একত্রে ব্যবহার আবশ্যিক হয় তবে রোগীদের ক্লিনিক্যাল এবং ল্যাবরেটরী অনুসন্ধানের মাঝে রাখতে হবে।
প্রতিনির্দেশনা
ইনোক্সাপারিন সোডিয়াম, হেপারিন অথবা অন্যান্য স্বল্প আনাবিক ওজন বিশিষ্ট হেপারিনের প্রতি অতি সংবেদনশীলতা। মেজর কটিং ডিসওর্ডার যেমন- থ্রোম্বোসাইটোপেনিয়ার ইতিহাস, সক্রিয় পাকতান্ত্রিক আলসার অথবা জৈবিক সমস্যা যা রক্তপাত ঘটাতে পারে, মস্তিষ্কে রক্তরণজনিত স্ট্রোক। বিরল ক্ষেত্রে, কিউটোনিয়াস বা সিসটেমিক অ্যালর্জি বিক্রিয়া হতে পারে।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
রক্তপাত, থ্রোম্বোসাইটোপেনিয়া, সেরাম এমাইনোট্রান্সফারেজ বৃদ্ধি। ব্যথা, ইঞ্জেকশনের স্থানে নীলাভ দাগ থেকে ইঞ্জেকশনের স্থানে ত্বকে ফুঁসকুড়ি। এনোক্সাপ্যারিন এবং স্পাইনাল/এপিডুরাল এনাসথেসিয়া বা স্পাইনাল পাংচার একত্রে ব্যবহারে নিউরাক্সিয়াল হেমাটোমাস এর ঘটনা পাওয়া যায় যাতে রোগীদের বিভিন্ন পর্যায়ের স্নায়ুবিক সমস্যা হতে পারে।
গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে
প্রেগন্যান্সী ক্যাটেগরী বি। মাতৃদুগ্ধে এনোক্সাপ্যারিন নিঃসৃত হয় কিনা তা জানা যায়নি।
বিশেষ ক্ষেত্রে ব্যবহার
বয়ষ্কদের ক্ষেত্রে: মাত্রা সংশোধনের প্রয়োজন নেই, যদি না বৃক্কের অসমকার্যকারিতা বিদ্যমান থাকে। শিশুদের ক্ষেত্রে: শিশুদের ক্ষেত্রে এনোক্সাপ্যারিনের সহনীয়তা এবং কার্যকারিতা সুপ্রতিষ্ঠিত নয়।
বৃক্কের অসমকার্যকারিতা ক্ষেত্রে: মাঝারী (ক্রিয়েটিনিন ক্লিয়ারেন্স ৩০-৫০ মি.লি./ মি.) এবং মৃদু (ক্রিয়াটিনিন ক্লিয়ারেন্স ৫০-৮০ মি.লি./মি.) বৃক্কের অসমকার্যকারিতায় কোন প্রকার মাত্রা সংশোধনের প্রয়োজন নাই। কিন্তু এ ধরনের রোগীদের রক্তপাতের লক্ষণ ও উপসর্গ চিহ্নিত করার জন্য সাবধানতার সাথে পর্যবেক্ষণ করতে হবে। মারাত্মক (ক্রিয়েটিনিন ক্লিয়ারেন্স ৩০ মি.লি./মি.) বৃক্কের অসমকার্যকারিতায় সংশোধিত প্রতিষেধক মাত্রা ২০০ আই ইউ দিনে এক বার এবং থেরাপিউটিক মাত্রা ১০০ আই ইউ / কে. জি. দিনে এক বার।
যকৃতের অসমকার্যকারিতা ক্ষেত্রে: যকৃতের অসমকার্যকারিতা রগীদের ক্ষেত্রে সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত।
বৃক্কের অসমকার্যকারিতা ক্ষেত্রে: মাঝারী (ক্রিয়েটিনিন ক্লিয়ারেন্স ৩০-৫০ মি.লি./ মি.) এবং মৃদু (ক্রিয়াটিনিন ক্লিয়ারেন্স ৫০-৮০ মি.লি./মি.) বৃক্কের অসমকার্যকারিতায় কোন প্রকার মাত্রা সংশোধনের প্রয়োজন নাই। কিন্তু এ ধরনের রোগীদের রক্তপাতের লক্ষণ ও উপসর্গ চিহ্নিত করার জন্য সাবধানতার সাথে পর্যবেক্ষণ করতে হবে। মারাত্মক (ক্রিয়েটিনিন ক্লিয়ারেন্স ৩০ মি.লি./মি.) বৃক্কের অসমকার্যকারিতায় সংশোধিত প্রতিষেধক মাত্রা ২০০ আই ইউ দিনে এক বার এবং থেরাপিউটিক মাত্রা ১০০ আই ইউ / কে. জি. দিনে এক বার।
যকৃতের অসমকার্যকারিতা ক্ষেত্রে: যকৃতের অসমকার্যকারিতা রগীদের ক্ষেত্রে সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত।
থেরাপিউটিক ক্লাস
Parenteral anti-coagulants
সংরক্ষণ
আলো ও আর্দ্রতা থেকে দূরে, ঠান্ডা ও শুস্ক স্থানে রাখুন। ৩০ ডিগ্রী সেঃ তাপমাত্রার নীচে রাখুন। ফ্রীজ বা রেফ্রিজারেটরে সংরক্ষন করা যাবে না। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।